মধ্যপ্রদেশের রতলম থেকে এক মর্মান্তিক ঘটনা সামনে এসেছে, যেখানে এক তান্ত্রিক একটি পরিবারের বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে এমন এক অপরাধ করেছে যে পুরো পরিবার বর্তমানে হতবাক। বলা হচ্ছে যে অভিযুক্ত তান্ত্রিক পরিবারের মহিলাদের ভূত ছাড়ানোর অজুহাতে ধর্ষণ করেছিল। আপনাদের জানিয়ে রাখি, তান্ত্রিক একই বাড়ির তিন মহিলাকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছিল।
টাকার লোভ
তথ্য অনুযায়ী, এই পুরো বিষয়টি মধ্যপ্রদেশের রতলম আলোটের বলে জানা যাচ্ছে। এখানে একটি পরিবার তান্ত্রিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। জানা যাচ্ছে যে অভিযুক্ত তান্ত্রিকের নাম বলবীর বৈরাগী, সে রাজস্থানের বাসিন্দা। অভিযুক্ত বেগু চিত্তোর জেলা থেকে আলোটে এসে নিজেকে একজন তান্ত্রিক বলে দাবি করেছিল যে মানুষের সমস্যা সমাধান করতে পারে। তান্ত্রিকটি আলোটে একটি পরিবারের বাড়িতে থাকত। তান্ত্রিক বলবীর বেরাগি বাড়ির লোকদের প্রলোভন দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেয়।
৭ দিন ধরে করেছে জঘন্য অপরাধ
বলা হচ্ছে যে অভিযুক্ত তান্ত্রিক পরিবারের সকল পুরুষকে কিছু একটার প্রলোভন দেখিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর, সে বাড়ির সকল মহিলাকে পবিত্র জল পান করিয়ে অজ্ঞান করে দেয় এবং ৭ দিনের মধ্যে বাড়ির তিন মহিলাকে ধর্ষণ করে। এই মামলায়, এসডিওপি জানিয়েছে যে, একজন তান্ত্রিকের তিন মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্কের ঘটনা সামনে এসেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগীদের বক্তব্য নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে এই বিষয়ে আরও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে যে অভিযুক্তকে খুঁজছে।
No comments:
Post a Comment