বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা নিয়ে কী বললেন মায়াবতী? - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Monday, 12 August 2024

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা নিয়ে কী বললেন মায়াবতী?



বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা নিয়ে কী বললেন মায়াবতী? 





ব্রেকিং বাংলা ন্যাশনাল ডেস্ক, ১২ আগস্ট : সমাজবাদী পার্টির জাতীয় সভাপতি এবং উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের বাংলাদেশে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার প্রতিক্রিয়া জানানোর কয়েক ঘণ্টা পর, বহুজন সমাজ পার্টির প্রধানও মন্তব্য করেছেন।  সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স-এ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।


 তিনি লিখেছেন- বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দু সম্প্রদায় ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে গত কয়েকদিনে যে সহিংসতা চলছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও উদ্বেগজনক।  কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত এই বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে নেওয়া এবং যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া, অন্যথায় তাদের বড় ক্ষতি হতে পারে।


 উল্লেখ্য, সহিংসতা ও নৈরাজ্যের পর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ত্যাগ করেছিলেন।  তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করার পর সেনাবাহিনী দেশের নেতৃত্ব গ্রহণ করে।  রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছিল, মোহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে শপথ নিলেন, কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই।  হিন্দুদের ওপর হামলা হচ্ছে।  তাদের বাড়িঘর, দোকানপাট, মন্দিরকে টার্গেট করা হচ্ছে।


৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বাংলাদেশের ৫২টি জেলায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের, বিশেষ করে হিন্দুদের হয়রানির অসংখ্য ঘটনা সামনে এসেছে, যা অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে দেশটির প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ গ্রহণ করলেও পরিস্থিতি এখনও খারাপ থেকে খারাপের দিকে যাচ্ছে।


 এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব সোমবার বাংলাদেশের সহিংসতার বিষয়ে তার নীরবতা ভেঙে বলেছিলেন যে কোনও সম্প্রদায়, তা সে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠই হোক না কেন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ বা অন্য কোনও ধর্ম-সম্প্রদায়-বিশ্বাসের অনুসারী সংখ্যালঘু নয়। সহিংসতার শিকার হতে হবে।  আন্তর্জাতিক স্তরে মানবাধিকার রক্ষার উপায় হিসেবে ভারত সরকারকে এই বিষয়টি জোরদার করা উচিত।  এটি আমাদের প্রতিরক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad