শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাবে এই ৫ খাবার - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Monday, 5 August 2024

শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাবে এই ৫ খাবার


শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাবে এই ৫ খাবার 



লাইফস্টাইল ডেস্ক, ০৫ আগস্ট: সকল বাবা-মা চান তাদের সন্তানদের মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশ হোক এবং তাদের স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ থাকুক। এ জন্য শিশুদের সঠিক খাদ্যাভ্যাসের ব্যবস্থা করা জরুরি। স্বাদের জন্য বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের জাঙ্ক ফুড এবং ফাস্টফুড দিয়ে থাকেন, কিন্তু এগুলো মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে না বরং স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। আপনি যদি আপনার সন্তানের মস্তিষ্ককে কম্পিউটারের মতো দ্রুত করতে চান, তাহলে তার খাদ্যতালিকায় ৫টি জিনিস অন্তর্ভুক্ত করুন।


সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করার সময়, শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ অর্পিত গুপ্তা এমন ৫টি খাবারের কথা বলেছেন যা শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ এবং স্মৃতিশক্তিকে তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে।


 ৫টি জিনিস মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাবে

 ডিম - আপনি যদি আমিষভোজী হন তবে আপনার শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য ডিম খাওয়ানো শুরু করুন। ডাঃ গুপ্তার মতে, ডিমে রয়েছে সর্বোচ্চ জৈবিক মূল্যের প্রোটিন এবং কোলিন, যা শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়াতে সাহায্য করে।


ডাল- শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য তাদের নিয়মিত ডাল খাওয়ানো জরুরি। ডাল প্রোটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফোলেট রয়েছে। ডাল ভাপে বা চাপ দিয়ে রান্না করে খাওয়া যায়। এগুলি স্যুপ বা দোসাতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।


 মিষ্টি আলু- মিষ্টি আলু খাওয়া শিশুদের মস্তিষ্কের দ্রুত বিকাশে সাহায্য করে। মিষ্টি আলু বিটা ক্যারোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। মিষ্টি আলুতে জটিল কার্বোহাইড্রেটও থাকে, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।


দই- শিশুদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে দইকে উপকারী বলে মনে করা হয়। আমাদের অন্ত্রগুলিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং যখন এটি উন্নত হয়, তখন মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও উন্নত হতে শুরু করে। আধা চা-চামচ চিয়া সিড ও ফ্লাক্স সিড দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে এর উপকারিতা আরও বাড়বে।


সবুজ শাক-সবজি- এগুলো খাওয়া শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন। এতে আয়রন এবং ফোলেট প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা শিশুদের জ্ঞানীয় কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।


বি.দ্র: শিশুকে নতুন কিছু খাওয়ানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন। 


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad