ভ্রমণের জন্য বিপজ্জনক শহর এগুলো
ব্রেকিং বাংলা লাইফস্টাইল ডেস্ক, ২৮ জুলাই : গত কয়েক বছরে পর্যটনের ক্রেজ দ্রুত বেড়েছে। মানুষ আর ঘরে বসে থাকতে পছন্দ করে না, বরং বাইরে গিয়ে পৃথিবী দেখতে পছন্দ করে। কিন্তু ভ্রমণ যতটা সহজ ভাবছেন ততটা সহজ নয়। আজ এই পর্বে আমরা সেই ১০টি শহরের কথা বলব যেখানে পর্যটকরা মোটেও নিরাপদ নয়। এর সাথে আমরা আপনাকে সেই ১০টি শহরের কথা বলব যেখানে আপনি নির্বিঘ্নে বিনা ভয়ে ঘুরে বেড়াতে পারেন।
ফোর্বসের উপদেষ্টা এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে, আজ আমরা ১০টি নিরাপদ এবং ১০টি সবচেয়ে অনিরাপদ শহর সম্পর্কে বলব। আসুন প্রথমে সবচেয়ে অনিরাপদ ১০টি শহরের কথা জেনে নেব-
এতে এক নম্বরে রয়েছে ভেনিজুয়েলার কারাকাস শহর। একে ডাকাতদের শহরও বলা হয়। এখানে প্রতিদিনই ঘটছে অপরাধ। বিশেষ করে আপনি যদি একজন পর্যটক হন তবে আপনি সহজেই এখানে ছিনতাই হতে পারেন। দুই নম্বরে রয়েছে ভারতের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান।
বিশ্বের সবচেয়ে অনিরাপদ স্থানগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি শহর। এখানেও অপরাধ চরমে। আপনি যদি পাকিস্তানে যেতে চান তবে এই শহর থেকে দূরে থাকুন। তিন নম্বরে রয়েছে বার্মার ইয়াঙ্গুন শহর। এখানেও গত কয়েক বছরে পর্যটকদের বিরুদ্ধে অপরাধের ঘটনা বেড়েছে। এই তালিকায় নাইজেরিয়ার শহর লাগোসও এসেছে। এ শহরে লুটপাট, ছিনতাই, প্রতারণার ঘটনা প্রায়ই ঘটে।
এই শহর পর্যটকদের জন্য মোটেও নিরাপদ নয়। বিশেষ করে আপনি যদি একা ভ্রমণ করেন তাহলে এই শহরগুলো থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকুন। এর পর রয়েছে ম্যানিলা, ঢাকা, বোগোটা, কায়রো, মেক্সিকো সিটি এবং ইকুয়েডরের কুইটো শহর। আপনি যদি এই শহরগুলিতে বেড়াতে যান তবে আপনাকে 24 ঘন্টা সতর্ক থাকতে হবে। এসব শহর পর্যটকদের জন্য মোটেও নিরাপদ নয়।
সবচেয়ে নিরাপদ শহর কোনটি?
প্রথম নামটি আসে সিঙ্গাপুরের। অপর নাম টোকিও, জাপান। যেখানে তৃতীয় নামটি কানাডার টরন্টোর। এর পর আসে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, তারপর সুইজারল্যান্ডের জুরিখ। এর পর রয়েছে ডেনমার্কের কোপেনহেগেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল, জাপানের ওসাকা, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম। এই শহরগুলি যে কোনও ভ্রমণকারীর জন্য নিরাপদ। এখানে আপনি সহজেই ঘোরাঘুরি করতে পারেন এবং আপনি চাইলে একা ভ্রমণ করতে পারেন।
No comments:
Post a Comment