এই কারণে পিরিয়ডের সময় মহিলাদের সমস্যা হয়
ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ২৮ মার্চ : যে কোনও সুস্থ মানুষের সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো তার হরমোন ভারসাম্য বজায় থাকা। বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে যদি হরমোনের পরিবর্তন হয়, তাহলে তাদের অনেক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যেমন PCOS, থাইরয়েড, ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি, সময়মতো পিরিয়ড না আসা।
বিশেষ করে যখন মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, তখন পিরিয়ড এবং প্রজননজনিত সমস্যা শুরু হয়। ইস্ট্রোজেন ডিটক্সিফিকেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা শরীরে বর্ধিত হরমোন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। আজ আমরা জানবো ইস্ট্রোজেন হরমোনের বৃদ্ধি শরীরে কী প্রভাব ফেলে-
ইস্ট্রোজেন ডিটক্সিফিকেশন :
মানসিক চাপ কমাতে শারীরিক কার্যকলাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যোগব্যায়াম, ফোকাস এবং গভীর শ্বাস। শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে পারে। আপনার খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব সবুজ শাক-সবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। বিশেষ করে বাঁধাকপি, ব্রকলি ও ফুলকপি খেলে শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমানো যায়।
ভিটামিন বি- ইস্ট্রোজেন কমায়:
ভিটামিন বি ইস্ট্রোজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান। আপনার খাদ্যতালিকায় ভিটামিন B৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন মিষ্টি আলু, কলা, অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। একজনকে অতিরিক্ত অ্যালকোহল এবং চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এটি শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনকে উৎসাহিত করে। যার কারণে হতে পারে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা।
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে হয়। ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে পিরিয়ডের সময় নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
No comments:
Post a Comment