কেন আত্ম আঘাত সচেতনতা দিবস পালিত হয়? - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Friday 1 March 2024

কেন আত্ম আঘাত সচেতনতা দিবস পালিত হয়?

 


কেন আত্ম আঘাত সচেতনতা দিবস পালিত হয়?



ব্রেকিং বাংলা লাইফস্টাইল ডেস্ক, ০১ মার্চ : প্রতি বছর ১ মার্চ স্ব-আঘাত সচেতনতা দিবস পালিত হয়।  আত্মহত্যা বা অন্য উপায়ে নিজের ক্ষতি এড়াতে এই দিনটি পালিত হয়।  এর মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করা হয় যাতে তারা নিজেদের ক্ষতি করার মতো কোনো পদক্ষেপ না নেয়।  হতাশা, মানসিক চাপ বা অন্যান্য কারণে কিছু লোক পরিস্থিতি সহ্য করতে না পেরে তাদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে।  এটা লক্ষ্য করা গেছে যে আত্ম-আঘাতের শিকার ব্যক্তিরা প্রায়শই তাদের অবস্থা লুকিয়ে রাখে বা তাদের বন্ধু বা পরিবারকে এটি সম্পর্কে বলতে অসুবিধা হয়।  চলুন জেনে নেই লোকেরা নিজের যত্নের জন্য কোন পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করতে হবে, এতে করে তারা ভালো বোধ করবে এবং জীবনে ইতিবাচকতাও আসবে-


 স্ব আঘাত:


 আত্ম-আঘাত এমন একটি ভুল যেখানে শিকার ইচ্ছাকৃতভাবে এটি করে।  এতে অনেক পদ্ধতি অবলম্বন করা হয় যেমন কাটা, চামড়া পোড়ানো।  যদি একজন ব্যক্তি অত্যধিক কষ্ট পায়, তবে পরিস্থিতি এমনকি আত্মহত্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে।  যদিও নিজেকে আঘাত করার অর্থ আত্মহত্যা নয়, তবে এটি অবশ্যই এই বিপজ্জনক কাজের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।  বর্তমান সময়ে মানসিক চাপের মধ্যে থাকা সাধারণ ব্যাপার, তবে অন্য কিছু কারণেও আত্ম-আঘাত হয়ে থাকে।


এই দিনগুলোর গুরুত্ব :


 প্রতি বছর ১ মার্চ স্ব-আঘাত সচেতনতা দিবস পালিত হয়।  এই বিশেষ উপলক্ষে শিক্ষক এবং বিশেষজ্ঞরা এটি এড়াতে এবং তাদের জীবনের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করেন।  সারা বিশ্বে অনেক জায়গায় অনুষ্ঠান বা সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।   এখানে জেনে নিন নিজের যত্নে কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে-


 নিজের যত্নের জন্য এই কাজগুলো করুন:


     নিজেদের যত্ন নেওয়ার জন্য, আমাদের অবশ্যই সেই কাজটি করতে হবে যাতে আমরা সারাদিন ভালো অনুভব করি।  যদি কারো ক্ষতি না হয়।  আপনি বই পড়ে, রান্না বা অন্যান্য কাজ করে খুশি থাকতে পারেন।

     আত্ম-আঘাত এড়াতে মনকে শান্ত রাখা জরুরি।  মানসিক চাপ এড়াতে বা মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে আমাদের ধ্যান করা উচিত।  এই ক্রিয়াকলাপের বিশেষত্ব হল আপনি এটি যে কোনও জায়গায় করতে পারেন।  এর জন্য প্রয়োজন শুধু নির্জন পরিবেশ।

     মানুষ মনকে শান্ত রাখতে বইয়ের সাহায্যও নিতে পারে।  বই পড়া শুধু আমাদের তথ্যই দেয় না, আমাদের আচরণেও পরিবর্তন আনে।  অতএব, অবশ্যই বই পড়ুন।

     মানুষ নিজের যত্নের জন্য হাঁটতেও যেতে পারে।  অন্য যেকোনো সুন্দর জায়গার দৃশ্য ছাড়াও এখানকার বাতাস ও পানি আমাদের হৃদয় ও মনকে সুস্থ করে তোলে।  এটা বলা হয় যে ভ্রমণ মানসিক চাপ কমায় এবং জীবনে ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad