ত্বককে তরুণ রাখতে করতে হবে এই উপায় - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Monday 20 November 2023

ত্বককে তরুণ রাখতে করতে হবে এই উপায়

 



ত্বককে তরুণ রাখতে করতে হবে এই উপায় 



ব্রেকিং বাংলা লাইফস্টাইল ডেস্ক, ২০ নভেম্বর : প্রত্যেকেই তারুণ্যময় মুখ চায়, কিন্তু বার্ধক্যের প্রভাব কেবল আমাদের স্বাস্থ্যের উপরই নয়, ত্বকেও দেখা যায় এবং একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে, স্বাস্থ্যকর রুটিন এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পরেও মুখের ফ্রেকল এবং বলিরেখার মতো সমস্যাগুলি সাধারণ হয়ে ওঠে। এই সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরেও ত্বককে তরুণ দেখায়।  নিয়মিত ব্যায়াম এবং সুষম খাদ্য সুস্থ থাকতে সহায়ক এবং এর প্রভাবে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।  এ জন্য কিছু খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে, যার কারণে বয়স বৃদ্ধির প্রভাব অনেকাংশে কমে যেতে পারে।


 ফ্রেকলস এবং বলিরেখা সৌন্দর্য বিবর্ণ করে তোলে।  তরুণ এবং সুন্দর থাকার জন্য, আপনার শরীরের ভেতর থেকে পুষ্টি পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।  তাই একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর আপনার খাদ্যতালিকায় কিছু পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন।  এই খাবারগুলো কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে, যা আপনার ত্বকে নমনীয়তা বজায় রাখে এবং বলিরেখার সমস্যা প্রতিরোধ করে।


 ভিটামিন সি যুক্ত ফল খান:


 ত্বকে কোলাজেন বাড়াতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সাইট্রাস ফল যেমন কমলা, লেবু, আঙুর ইত্যাদি আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।  এটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুস্থ করে তুলবে, যা উজ্জ্বলতা বজায় রাখবে।  এর পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্যও অনেক উপকার পাবে।


সাদা ডিম:


 আপনার খাদ্যতালিকায় ডিমের সাদা অংশ অন্তর্ভুক্ত করুন, এতে অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে যা কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে, যা আপনার ত্বককে তরুণ রাখে।  ডিম খাওয়া চুলের জন্যও ভালো।


 মৌসুমি ও সবুজ শাকসবজি:


 যদিও প্রাণীজ পণ্যগুলিকে কোলাজেনের একটি চমৎকার উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়, সবুজ এবং মৌসুমি শাকসবজিও কোলাজেন উৎপাদনে সহায়ক হতে পারে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে।  একই সময়ে, শাক-সবজি আয়রনের একটি ভালো উৎস, যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়তা করে।


 ফিট এবং তরুণ থাকার গুরুত্বপূর্ণ টিপস


 অ্যালকোহল এবং অন্যান্য নেশাদ্রব্য সেবন আপনার স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর।  তাই মদ্যপান ও ধূমপান থেকে যতটা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।  একই সময়ে, সময়ে সময়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  আপনার দৈনন্দিন রুটিনে ওয়ার্কআউট বা যোগব্যায়ামের জন্য কিছু সময় বের করতে ভুলবেন না।  এর পাশাপাশি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন, এর জন্য আপনি ধ্যানের সাহায্য নিতে পারেন।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad