প্যারালাইসিস হয়ে থাকে এই কারণেও
ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ০২ সেপ্টেম্বর : প্যারালাইসিস হলে পেশী সমন্বয় সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে যায়। এর অনেক কারণ থাকতে পারে যেমন মাথায় আঘাত, ব্রেন স্ট্রোক ইত্যাদি। খুব কম মানুষই জানেন যে শরীরে মিনারেলের ঘাটতির কারণেও এর ঝুঁকি বেড়ে যায়। অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে পটাশিয়ামের ঘাটতিও শরীরে পক্ষাঘাতের কারণ। অতএব, প্রত্যেক ব্যক্তিকে দৈনিক ৩ গ্রাম পটাসিয়াম গ্রহণ করতে হবে। যাতে আমাদের পেশী, স্নায়ু এবং হৃৎপিণ্ড সঠিকভাবে কাজ করতে পারে।
শরীরে পটাশিয়ামের তীব্র ঘাটতি হলে তা সাময়িক পক্ষাঘাত ঘটাতে পারে। যাকে ডাক্তারি ভাষায় হাইপোক্যালেমিক পিরিয়ডিক প্যারালাইসিস (ট্রানজিয়েন্ট প্যারালাইসিস) বলা হয়। এর বিশেষ চিকিৎসার জন্য একজন নিউরোলজিস্ট ডাক্তার প্রয়োজন। পেশী দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি হার্টের স্বাস্থ্যও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই সঙ্গে হৃদস্পন্দনের গতিও উপরে-নীচে যেতে থাকে। তাই পটাশিয়াম শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই ফল পটাসিয়াম এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর:
কলা
নারকেলের জল
আলু
মিষ্টি আলু
ওআরএস
ওজন কমানো:
খাবার খাওয়ার পরও যদি ওজন ক্রমাগত কমতে থাকে তবে শরীরে খনিজ ঘাটতি রয়েছে। সেজন্য এটির বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিৎ। এবং সময়মতো চিকিৎসা করাতে হবে।
চুল পড়া:
খুব বেশি চুল পড়াও খনিজ ঘাটতির লক্ষণ। সেজন্য সময়মতো চিকিৎসা করা উচিৎ।
আঘাত:
যদি আঘাতের পরে ক্ষত দ্রুত নিরাময় না হয়, তাহলে প্রথমে নিজের পরীক্ষা করা উচিৎ। ক্ষত সারাতে সময় নেওয়া জিঙ্কের অভাবের লক্ষণ।
ঘন ঘন অসুস্থ হওয়া:
জিঙ্কের অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হতে শুরু করে। যার কারণে যে কোনও মানুষ বারবার কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত হয়। সেজন্য খনিজটির বিশেষ যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ক্ষিদে কমে যাওয়া :
শরীরে জিঙ্কের অভাবে ক্ষিদে কমে যায়। এক্ষেত্রে জিঙ্ক সমৃদ্ধ ফল খান।
No comments:
Post a Comment