কেন খাবেন পিনাট বাটার?
ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ১২ আগস্ট : পিনাট বাটারে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন-বি৩, ভিটামিন-বি৬, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন-বি৫, আয়রন, পটাসিয়াম, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম পাওয়া যায়, যা শরীরের অনেক সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নেই পিনাট বাটারের উপকারিতা-
পিনাট বাটারে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে অসম্পৃক্ত চর্বি রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। পিনাট বাটার ব্যবহার হার্ট এবং করোনারি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
হাড় মজবুত করতে, খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। পিনাট বাটারে আয়রন ও ক্যালসিয়াম ভালো পরিমাণে পাওয়া যায়। এর ব্যবহারে হাড় মজবুত হয়। আর হাড় ভাঙার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়।
পিনাট বাটার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়। যদি ব্লাড সুগারের রোগী হন, তাহলে পিনাট বাটার খাওয়া উপকারী হতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবারের মতো পুষ্টি রয়েছে যা ডায়াবেটিস এবং রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
পিনাট বাটারে প্রচুর ক্যালরি, প্রোটিন এবং ফাইবার পাওয়া যায়। এটি পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখে। এটি খেলে খুব তাড়াতাড়ি ক্ষিদে পায় না। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
চোখকে সুস্থ রাখতে ভিটামিন ই গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। কারণ ভিটামিন ই চোখ সংক্রান্ত অনেক সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারে। চোখ সুস্থ রাখতে পিনাট বাটার খেতে পারেন।
পিনাট বাটারে পলিআনস্যাচুরেটেড পাওয়া যায়। পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডগুলি শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সহায়ক বলে মনে করা হয়। এর ব্যবহার হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।
যারা প্রায়ই দুর্বল এবং ক্লান্ত বোধ করেন তাদের প্রতিদিন সকালে পিনাট বাটার খাওয়া উচিৎ, কারণ পিনাট বাটার হল পুষ্টির ভাণ্ডার, তাই এটি খেলে শরীরে শক্তি থাকে।
No comments:
Post a Comment