মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভের রহস্য কথা - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Saturday 29 July 2023

মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভের রহস্য কথা

 



মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভের রহস্য কথা 


ব্রেকিং বাংলা ন্যাশনাল ডেস্ক, ২৯ জুলাই : মুম্বাই যাকে স্বপ্নের শহর বলা হয়, মেরিন ড্রাইভের দৃশ্য খুব দর্শনীয়।  যদি কেউ মুম্বাই যান এবং মেরিন ড্রাইভের উল্লেখ না করেন তবে এটি খুব কমই সম্ভব।  মেরিন ড্রাইভে এসে এখানে এসে বসলে শান্তি অনুভব হয়।  এখানে পড়ে থাকা পাথরের সাথে জলের ঢেউয়ের আওয়াজ সবারই ভালো লাগে।  কিন্তু কখনও কী ভেবে দেখেছেন যে মেরিন ড্রাইভে এই সমস্ত অভিন্ন পাথর কোথা থেকে এসেছে?  এগুলি কি প্রাকৃতিক নাকি মানুষ তৈরি?  আসুন জেনে নেই-


 মেরিন ড্রাইভ:


 মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভ ১৯২০ সালের দিকে নির্মিত হয়েছিল।  রাতে যখন মেরিন ড্রাইভের চমৎকার কার্ভের রাস্তার বাতি জ্বলে, তখন দৃশ্যটি সত্যিই দেখার মতো, তাই এটিকে কুইনস নেকলেসও বলা হয়।  উঁচু দালান থেকে দেখলে রাতে মেরিন ড্রাইভের দৃশ্য খুব সুন্দর লাগে।


 টেট্রাপড:


যখনই কেউ মেরিন ড্রাইভে যায়, তার অবশ্যই সৈকতে পড়ে থাকা টেট্রাপডে বসার ইচ্ছা থাকে।  এই টেট্রাপডগুলো প্রাকৃতিক নয়, এগুলো মানুষের তৈরি এবং এগুলো একটি বিশেষ কারণে তৈরি করা হয়েছে।


 কাজ :


 শহরকে শক্তিশালী ও প্রচণ্ড ঢেউ থেকে রক্ষা করার জন্য এগুলো তৈরি করা হয়েছে।  আসলে, সমুদ্রের প্রবল ঢেউ যখন উপকূলে আঘাত করে, তখন তা অনেক দূরে কম্পিত হয়।  এমন পরিস্থিতিতে এই টেট্রাপডগুলি সমুদ্র তীরে রাখা হয়েছিল।  এই কঠিন টেট্রাপডগুলি শহরটিকে ক্ষয় এবং অন্যান্য সমস্যা থেকে রক্ষা করে।  তারা একে অপরের সাথে আবদ্ধ রাখা হয়, যাতে তারা উচ্চতার সময় তরঙ্গ প্রবাহ কমাতে পারে।


 ওজন কত:


 নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভে এই পাথরগুলো আনা হয়েছিল।  টেট্রাপড প্রথম ব্যবহার করা হয় ফ্রান্সে।  তাদের ওজন ২ থেকে ১০ টন হতে পারে।  তারা না থাকলে সাগরের প্রবল ঢেউ শহরের আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে।  এটি তরঙ্গের শক্তি হ্রাস করে।


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad