মোশন সিকনেস হলে এমন কাজ করা উচিৎ নয়
ব্রেকিং বাংলা লাইফস্টাইল ডেস্ক, ০৭ জুন : ভ্রমণের সময় মাথা ঘোরা, ঘাম, বমি এবং বমি বমি ভাবের অভিযোগ অনেক সময় করা হয়। গাড়ি, প্লেন, ট্রেন বা ক্রুজে ভ্রমণ করা হচ্ছে কিনা তা বিবেচ্য নয়, তবে এই সময় উদ্বিগ্ন হতে শুরু করা হয় । একে মোশন সিকনেস বলে। প্রায়শই ফ্লাইট বা এসি বাসে সিটের সামনে সিকনেস ব্যাগ রাখা হয় যাতে এতে বমি করা যায় এটি একটি খুব সাধারণ সমস্যা যা অনেক লোককে প্রভাবিত করে। কীভাবে মোশন সিকনেস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে চলুন জেনে নেই-
মোশন সিকনেস এড়াতে এই ভুলগুলো এড়িয়ে চলুন
ডাক্তারের কাছে যাওয়া এড়িয়ে চলা:
যদি বারবার এমন মোশন সিকনেসের অভিযোগ হয় তবে কিন্তু তারপরও ডাক্তারের কাছে না যান, তাহলে এটি একটি বড় ভুল প্রমাণিত হতে পারে। এটা খুবই সম্ভব যে কিছু মেডিকেল অবস্থা এর জন্য দায়ী। যদি প্রায়ই এমন হয়, তবে ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ খান।
মনকে নিয়ন্ত্রণ না করা:
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে চোখের নড়াচড়া যখন ভেতরের কানের ইন্দ্রিয়ের নড়াচড়া থেকে ভিন্ন হয় তখন মোশন সিকনেস হয়। যদি উচ্চ গতির ট্রেনে বসে থাকেন, তবে একইভাবে মনকে নিয়ন্ত্রণ করুন।
যানবাহনের দিকে বসা:
যদি ট্রেনে বসে থাকেন তবে যে দিকে ট্রেন যাচ্ছে সেই দিকেই মুখ করুন। কখনই এমন সিটে বসবেন না যার দিক গাড়ির গতিবিধি থেকে আলাদা। কেউ কেউ মনে করেন যে জানালার সিটে না বসলে মোশন সিকনেসের অভিযোগ কমে যায়।
চোখ অনুভূমিক অবস্থানে রাখুন:
যদি মোশন সিকনেস থাকে তবে চোখকে অনুভূমিক অবস্থানে রাখা একটি দুর্দান্ত সমাধান হতে পারে, এটি মনকে নিয়ন্ত্রণ করার একটি উপায়। ট্রেনে শুয়ে পড়ার প্রয়োজন মনে হলে চোখ কান খোলা রাখবেন না।
No comments:
Post a Comment