ভেজানো শুকনো ফল কেন খাওয়া উচিৎ? - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Thursday 22 June 2023

ভেজানো শুকনো ফল কেন খাওয়া উচিৎ?



 ভেজানো শুকনো ফল কেন খাওয়া উচিৎ?


ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ২২ জুন : শুকনো ফল, বহু বছর ধরে প্রিয় পুষ্টিকর খাবার।  এগুলো শুধু সুস্বাদুই নয়, পুষ্টিতেও ভরপুর।  শুকনো ফলের মধ্যে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে।  কিন্তু জানেন কি ভিজিয়ে শুকনো ফল খাওয়ার কিছু বিশেষ উপকারিতা রয়েছে?  শুকনো ফল খাওয়ার পদ্ধতিটি সাধারণত আমাদের মধ্যে জনপ্রিয় এবং এর কারণ এদের সহজে হজমযোগ্য প্রকৃতি।  শুকনো ফলের মধ্যে প্রাকৃতিক তেল থাকে, যা ভিজিয়ে রাখলে এই তেলগুলি খাওয়ার পক্ষে অপাচ্য হয়ে যায়।  ভেজানো শুকনো ফল সহজেই চিবিয়ে খাওয়া যায় এবং একটি মিষ্টি এবং মনোরম খাবারের অভিজ্ঞতা দেয়।  আসুন জেনে নেই তাদের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-


 ভেজানো শুকনো ফলের উপকারিতা:


  সহজে হজম হয়:


 ভেজানো শুকনো ফল খেলে এর পুষ্টি উপাদানগুলো সহজে হজম হয়।


 তরল সামগ্রী এবং পুষ্টির আধিক্য:


 ভেজানো শুকনো ফল তরল উপাদান এবং পুষ্টির পরিমাণ বাড়ায়।  


পাচনতন্ত্রকে সাহায্য করে:


 ভেজানো শুকনো ফল খেলে হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।  এগুলো পেট ঠাণ্ডা রাখতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।


 শুকনো ফলের বৈশিষ্ট্য বৃদ্ধি:


 শুকনো ফলের মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলি ভিজিয়ে রাখলে আরও কার্যকর হয়।  ভিজিয়ে রাখা ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়ায়, যা সবচেয়ে পুষ্টিকর সুবিধা দেয়।


এই শুকনো ফলগুলো ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া :

 বাদাম:


 বিশেষজ্ঞরা ভিজিয়ে রাখা বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।  বাদামে ভিটামিন-ই এবং বি-৬ পাওয়া যায়।  এই পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের কোষে প্রোটিন শোষণে সাহায্য করে।  এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে।


 কালো কিশমিশ:


 কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়।  রোজ সকালে খালি পেটে ভিজিয়ে খেলে মলত্যাগ ঠিক হয়।  এটি পলিফেনল, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।  প্রতিদিন এটি খেলে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে সুরক্ষা এবং চোখের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে।


  ডুমুর:


 প্রতিদিন মাত্র দুটি ভেজানো ডুমুর খেলে অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।  ডুমুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।


  পেস্তা


 পেস্তায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়।  এর পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পেস্তা ও আখরোটের মতো বাদাম খেলে ওজন অনেকাংশে কমতে পারে।


 আখরোট:


 আখরোট মনকে তীক্ষ্ণ রাখতে খুবই উপকারী এবং এটি খেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad