পুরোনো কিছু হনুমান মন্দির - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Monday 17 April 2023

পুরোনো কিছু হনুমান মন্দির



 জবলপুরের পুরোনো কিছু হনুমান মন্দির সম্পর্কে  চলুন জেনে নেওয়া যাক-


 হনুমান মন্দির কাচপুরা ব্রিজ:

 গড়ার কাচপুরা সেতুর নীচে হনুমান মন্দিরে ২৫ বছর ধরে অখণ্ড মানস পাঠের স্তবকগুলি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।  সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এখানে ভক্তদের আসা-যাওয়া লেগেই রয়েছে।  ভোলা শঙ্কর এখানে হনুমানেরর প্রাচীন মূর্তির সাথে বিরাজমান। ৪০ বছর ধরে মন্দিরের সেবার সঙ্গে যুক্ত বিহারী লাল সেন বলেন, ১৯৯৯ সালের ২রা অক্টোবর মন্দিরে অখন্ড রামায়ণ পাঠ শুরু হয়। 


৫৬ বছর ধরে এখানে হচ্ছে অখন্ড রামায়ণ পাঠ:

 মদন মহলের মেডিক্যাল কলেজ রোডে নির্মিত এই মন্দিরে গত ৫৬ বছর ধরে অখন্ড রামায়ণ পাঠ চলছে।  দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে মানস পাঠ করতে আসে।  এখানে অখন্ড রামায়ণ শুরু করেছিলেন পুরোহিত দাদা বীরেন্দ্রপুরী মহারাজ, যা এখন স্থানীয় লোকেরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।


রামলালা মন্দির:

 গৌরীঘাটের রামলালা মন্দিরটি আরজি ওয়াল হনুমান জি নামেও পরিচিত।  ভক্তরা বিশ্বাস করেন যে এখানে বিরাজমান হনুমান সব ধরনের ইচ্ছা পূরণ করেন।  এখানে ইচ্ছা পূরণের জন্য রাম ভক্ত হনুমানের কাছে আবেদন করতে হয়।  হনুমানকে একটি চিঠি লিখতে হয়, যা রেজিস্টারে প্রবেশ করানো হয়।  পুরোহিত মনোজ তিওয়ারি বলেন, হনুমান জন্মোৎসবের দিন বছরে একবার গর্ভগৃহ থেকে তার মূর্তি বের করা হয়।


পটবাবা মন্দির:

 জিসিএফ কারখানার কাছে পাহাড়ে বসে আছেন পটবাবা মহারাজ।  এটা জনমত যে কর্নেল স্ট্যান্ডলি স্মিথ বোমার খোসা তৈরির কাজ শুরু করলে কাজটি ব্যাহত হতে থাকে।  শ্রমিকরা যা নির্মাণ করত, তা ভেঙে পড়ত।  একবার স্মিথের স্বপ্নে পটবাবা রাতে এসে একটি খোলা জায়গায় তাঁর প্রতিষ্ঠা করতে বলেন।  স্বপ্ন অনুযায়ী পরদিন পাহাড় খুঁড়ে মূর্তিটি পাওয়া যায়।  খোলা জায়গায় মূর্তি স্থাপনের পরই কারখানার নির্মাণ কাজ শেষ করা যায়।  মঙ্গল ও শনিবার বিপুল সংখ্যক লোক এখানে আসেন।


 

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad