কোষ্ঠকাঠিন্য উপশম:
শণের বীজে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার থাকে। যেগুলো মল শক্ত হওয়া থেকে বিরত রাখে, এতে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না এবং যদি থাকে তাহলে মলত্যাগে কোনো সমস্যা নেই। আপনি এই বীজগুলি ঠিক এইভাবে খেতে পারেন বা সালাদ, সবজি, ফল চাট, লস্যি বা স্মুদিতে যোগ করে খেতে পারেন।
ডায়াবেটিসে উপকারী:
শণের বীজে লিগনিন উপাদান থাকে যা রক্তে চিনির মাত্রা কমায়। তাই সুগার রোগীদের বিশেষ করে এই বীজ তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
ওজন কমাতে সহায়ক:
একমুঠো তেঁতুলের বীজ খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে, তাই অপ্রয়োজনীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে ওজন কমে। আপনি এই বীজগুলি সকালে নাস্তার পরে বা সন্ধ্যায় জলখাবার হিসাবে খেতে পারেন।
কোলেস্টেরল কম:
খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে শণের বীজ খুবই উপকারী। তেঁতুলের বীজে ফাইবার ছাড়াও এমন উপাদান পাওয়া যায় যা পিত্ত অ্যাসিডকে একত্রে বাঁধতে কাজ করে, যার কারণে খারাপ কোলেস্টেরল সহজেই কমতে শুরু করে। এটি হজমশক্তিরও উন্নতি ঘটায়।
No comments:
Post a Comment