জানুন এর উপকারিতাগুলো:
শরীরে অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক ক্ষত থাকলে দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করলে ক্ষত তাড়াতাড়ি সেরে যায়। গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়।
হলুদে উপস্থিত লাইপোপলিস্যাকারাইড উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হলুদে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ বাত এবং গাউটের চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী।
হলুদ শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। হলুদ ডায়েট থেকে চর্বি ভাঙতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
হলুদে লিভার ডিটক্স ফায়ার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নিয়মিত হলুদ খেলে লিভারের রোগ এড়ানো যায়। কাঁচা হলুদ প্রোস্টেট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে এবং টিউমারকে ক্ষতিকর বিকিরণ থেকে রক্ষা করে।
হালকা ভাজা হলুদের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে কাশিতে উপশম হয়। কাটা বা পোড়া জায়গায় হলুদের গুঁড়ো লাগালে রক্তপাত বন্ধ হয়।
যারা মুখের ঘাজনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা কুসুম গরম জলে হলুদ মিশিয়ে গার্গল করলে আরাম পাওয়া যায়।
হলুদে অ্যান্টি-অক্সিডেশন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর কারণে বয়স্করা আলঝেইমার রোগ থেকে রক্ষা পায় এবং তাদের স্মৃতিশক্তিও ভালো থাকে।
No comments:
Post a Comment