অনেকেই বিশ্বাস করেন যে ডিম ভেজ, আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন ডিম আমিষ। সেজন্য নিরামিষাশীরা খাদ্যতালিকায়ও ডিম খান, অনেকে বিশ্বাস করেন যে ডিম নন-ভেজ কারণ ডিম থেকে ছানা বেরিয়ে আসে। তারা মনে করেন, ডিম আমিষ। তাহলে প্রশ্ন আসে ডিম ভেজ নাকি নন-ভেজ?
নিরামিষ এবং আমিষ দুটি ক্ষেত্রেই ডিম খাওয়া যায়। আসলে মুরগির ডিম পাড়ার প্রক্রিয়া স্বাভাবিক। ছানা উৎপাদনের জন্য ইনকিউবেটর হ্যাচারি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এ জন্য ১০টি মুরগির ওপর ১টি মোরগ রেখে দেওয়া হয়।
বাজারে যেসব ডিম পাওয়া যায় তার বেশির ভাগই নিষিক্ত, যা থেকে কখনো ছানা বের হতে পারে না। এই জাতীয় ডিম খাওয়ার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয়। মুরগি যখন ৬ মাস বয়সে পরিণত হয়, সে প্রতি দিন ডিম দেয়, তবে এই ডিম দেওয়ার জন্য মোরগের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে এমন নয়।
কোন ডিম ভেজ আর কোনটা নন-ভেজ তা পার্থক্য করতে চাইলে টেবিলের নিচে বাল্ব জ্বালিয়ে রাখুন। যদি সেই আলো ডিমকে অতিক্রম করে, ভিতরে কিছুই দেখা না যায় তবে তা হল ভেজি ডিম এবং যদি এর মধ্যে অন্ধকার কিছু দেখা যায় অর্থাৎ এতে একটি ছানা থাকে তাহলে সেটি হল আমিষ ডিম।
No comments:
Post a Comment