করোনার পর বিশ্বে পা ছড়াতে শুরু করেছে মারবার্গ ভাইরাস। ডব্লিউএইচও বলেছে, এই ভাইরাস প্রতিরোধে দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
স্কাই নিউজের মতে, গত মাসে মারবার্গ ভাইরাসে ঘানায় ২ জন মারা গেছে। এই দুজনকেই মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত পাওয়া গেছে।
মারবার্গ ভাইরাস বাদুড় দ্বারা সৃষ্ট। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি একজন থেকে অন্য ব্যক্তিতে সংক্রমণ হতে পারে। এর মৃত্যুহার ৮৮ শতাংশের বেশি হতে পারে। এই ভাইরাসটিও ইবোলা পরিবারের সদস্য। ১৯৬৭ সালে, জার্মানির মারবার্গ এবং ফ্রাঙ্কফুর্টে এই ভাইরাসের প্রথম প্রাদুর্ভাব দেখা যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির উপসর্গ দেখা দিতে ২-২১ দিন সময় লাগে। জ্বর, ঠাণ্ডা লাগা, মাথাব্যথা এবং মায়ালজিয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয় তাহলে তা মারাত্মক হতে পারে।
এছাড়া ও আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত, শরীরের তরল যেমন প্রস্রাব, লালা, ঘাম, মল, বমি, এমনকি পোশাক ও বিছানা ব্যবহারেও সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে।
সংক্রামিত ব্যক্তিকে হাতে গ্লাভস এবং মাস্ক পরা ও কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে আর সঠিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
No comments:
Post a Comment