দেশে রেল এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। ট্রেনে যাওয়ার সময় খেয়াল করলে বোঝা যায়, বিভিন্ন রঙের কোচ। প্যাসেঞ্জার ট্রেন থেকে সুপারফাস্ট ট্রেনের রং আলাদা।কিন্তু কেন এই কোচগুলোর রং আলাদা? জেনে নেই এর পেছনের কারণ।
সবচেয়ে সাধারণ রঙ সম্পর্কে কথা বলা, নীল বক্স সবচেয়ে দৃশ্যমান হয়। এগুলোকে বলা হয় সমন্বিত কোচ। এই ধরনের কোচ সহ একটি ট্রেনের গতি ঘণ্টায় ৭০ থেকে ১৪০ কিলোমিটার। এগুলো লোহার তৈরি এবং এয়ারব্রেক আছে। তাই এগুলো মেইল এক্সপ্রেস বা সুপারফাস্ট ট্রেনে ব্যবহার করা হয়।
ট্রেনে লাল রঙের বগিও ব্যবহার করা হয়। তাকে লিংক হফম্যানও বলা হয়। এগুলি বিশেষ ধরনের কোচ, যা জার্মানিতে তৈরি করা হয়েছে৷ এগুলো এখন পাঞ্জাবের কাপুরথালায় তৈরি হচ্ছে।
লাল কোচগুলি অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি এবং অন্যান্য কোচের তুলনায় কম ওজনের। তাদের ডিস্ক ব্রেক আছে। লাইটওয়েট হওয়ায় এই কোচটি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। রাজধানী এবং শতাব্দীর মতো ট্রেনগুলিতে এই জাতীয় লাল কোচ বসানো হয়েছে যাতে তারা দ্রুত গতিতে গতি ঠিক করতে পারে।
No comments:
Post a Comment