কলা ফুলের পুষ্টিগুণ: কলার ফুলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং প্রোটিন সহ অনেক পুষ্টি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কলার ফুলে খুব কম ক্যালরি থাকে। এতে প্রায় ২৩ ক্যালোরি, ৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ১.৫ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। এছাড়াও এটি পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক এবং কপার সমৃদ্ধ।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে: এগুলোতে ক্যালোরি কম কিন্তু ফাইবার বেশি। দ্রবণীয় ফাইবার শরীরের কোলেস্টেরল এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যখন অদ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অন্যান্য হজম সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
কলার চেয়ে কম প্রাকৃতিক চিনি: কলার ফুল সব প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে পরিপূর্ণ। এতে প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ কম থাকে, যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি ভালো বিকল্প।
কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর: কলার ফুলে এমন অনেক যৌগ রয়েছে, যা উচ্চ কোলেস্টেরল কমায়। কলার ফুলে পাওয়া 'কোয়ার্সেটিন' এবং 'কেটচিন'-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরল তৈরি হতে বাধা দেয়। এছাড়াও এই ফাঁকগুলি জিনিসগুলিকে অবিলম্বে চিনিতে পরিণত হতে দেয় না। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কার্বোহাইড্রেট শোষণকারী এনজাইমকে ব্লক করে কাজ করতে পারে।
অন্ত্রকে সুস্থ ও সবল করে: দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ কলার ফুল হজমের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে ফাইবার গ্রহণ অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে উন্নত করতে পারে যা কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। ফাইবার অন্ত্রে ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করার জন্য একটি প্রিবায়োটিক হিসাবেও কাজ করে।
No comments:
Post a Comment