খনিজ সমৃদ্ধ: আপেলের রসের ভিনেগারে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য অনেক খনিজ লবণ থাকে। পটাশিয়াম শরীরে জলের ভারসাম্য ঠিক রাখে এবং সেই সঙ্গে হার্টবিটও নিয়ন্ত্রণ করে। ম্যাগনেসিয়াম বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় অনুঘটক হিসাবে কাজ করে, যার মধ্যে হজমে সহায়তা করা এবং ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়িয়ে সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করা।
ব্লাড সুগার কমাতেও বেশ কার্যকর: আপেলের রসের ভিনেগারে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকে যা স্টার্চের হজমকে ধীর করে দেয়। যার ফলে রক্তনালীতে চিনির মাত্রা কমে যায়। রক্তে উপস্থিত চিনি ৪ থেকে ৩৫% কমিয়ে দেয়।
কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক: আপেলের রসের ভিনেগারে থাকা পেকটিন শরীরের বর্জ্য কোলেস্টেরল কমায়। কিছু লোকের পেকটিন থেকে অ্যালার্জি হয়, তাই তাদের আপেলের রসের সঙ্গে ভিনেগার এড়ানো উচিত।
ত্বক এবং সৌন্দর্য: আপেলের রসের ভিনেগার একটি অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট, যার কারণে এটি মুখ এবং গলার ত্বককে সুস্থ করে তোলে। এটি চোখ থেকে দূরে রাখুন কারণ এটি জ্বালা হতে পারে।
ওজন কমাতে উপকারী: আপেলের রসের ভিনেগার দিয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখলে এটি ওজন কমাতে সহায়ক কারণ ইনসুলিন মুক্ত চিনিকে চর্বি হিসেবে সংরক্ষণ করতে পারবে না। এটি এক মাসে 2 থেকে 4 কেজি ওজন কমাতে পারে।
No comments:
Post a Comment