আজকাল যে নতুন ডিজাইনের সাথে ঘরগুলি ডিজাইন করা হয়, তার মধ্যে একটি জিনিস মিল রয়েছে। সংযুক্ত বাথরুম। আগে ঘরের বাইরে বা যে কোনো এক কোণে বাথরুম বানানোর প্রবণতা থাকলেও এখন অ্যাটাচড বাথরুমের নামে ডিজাইনে সুবিধা অনুযায়ী অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে
এখন একটি পৃথক বাথরুম বেডরুমের সাথে সংযুক্ত। আপনার বাড়িতে যদি সংযুক্ত বাথরুম থাকে তবে অবশ্যই কিছু বাস্তু টিপস অনুসরণ করুন।
সংযুক্ত বাথরুম সহ একটি ঘরে ইতিবাচক শক্তির ভারসাম্য বজায় রাখতে এই বাস্তু টিপসগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শোয়ার ঘর :
আপনার বেডরুমে যদি অ্যাটাচড বাথরুম থাকে, তাহলে খেয়াল রাখবেন ঘুমনোর সময় আপনার মাথা বা পা যেন বাথরুমের দিকে না থাকে।
যদি বাধ্য হয়ে বা ডিজাইনের কথা মাথায় রেখে এটি করতে হয়, তাহলে ঘুমানোর আগে বাথরুম পরিষ্কার করে দরজা বন্ধ করে ঘুমোন। রাতে বাথরুমের দরজা খুললে আপনার ইতিবাচক শক্তি কমে যেতে পারে।
বাথরুম বজায় রাখা
বাথরুম আলাদা হলে এর রক্ষণাবেক্ষণে কিছুটা সময় ব্যয় করা যেতে পারে, তবে ঘরের সঙ্গে সংযুক্ত বাথরুমের রক্ষণাবেক্ষণে দেরি করবেন না।
বাথরুমে একটানা ফোঁটা ফোঁটা জল পড়ার শব্দ মেজাজে প্রভাব ফেলে। খারাপ মেজাজ অন্যান্য জিনিসকেও প্রভাবিত করে। তাই বাথরুমে কল খারাপ হলে তাড়াতাড়ি ঠিক করান।
বাথরুম পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উপর জোর দিন :
ঘরের সাথে সংযুক্ত বাথরুম একেবারে নোংরা থাকতে দেবেন না। নিয়মিত পর্যাপ্ত জল দিয়ে বাথরুম পরিষ্কার করুন। বাথরুমের গন্ধ যেন বাইরে থেকেও না আসে সেদিকে খেয়াল রাখুন, দুর্গন্ধ ও ময়লা থেকে ছড়িয়ে পড়া নেতিবাচকতা পুরো বাড়ির পরিবেশকে প্রভাবিত করে।
খুব বেশি গাঢ় রঙের টাইলস রাখবেন না। বিশেষ করে কালো রঙের টাইলস লাগানো এড়িয়ে চলুন। বাথরুমের দেয়ালের রঙ যত হালকা হবে আপনার মেজাজ তত নরম থাকবে।
এছাড়া বাথরুমের জিনিসপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে যেন না থাকে। ভুল জায়গায় রাখা সাবান মেজাজ খিটখিটে করে।
গাছ লাগান:
বাথরুমে স্ন্যাক প্লান্টের মতো কিছু গাছ রাখুন যা ইতিবাচক শক্তির উৎস।
No comments:
Post a Comment