কিশমিশ খেতে খুবই ভালো মনে করা হয়। যা শরীরের নানাভাবে উপকার করে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি হলে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে। বলা হয়ে থাকে দই প্রোটিন সমৃদ্ধ।
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি হলে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে। বলা হয়ে থাকে যে দই প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং এক্ষেত্রে এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়াতে পারে।
ডালকে প্রোটিনের একটি ভালো উৎস হিসেবেও বিবেচনা করা হয় এবং অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে তা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এ অবস্থায় খাবারে ডাল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে বাঁধাকপি খাওয়া উচিত নয়। বলা হয় যে এতে উপস্থিত পিউরিন ইউরিক অ্যাসিড বাড়াতে পারে।
ভাজা এবং বেকড পণ্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়। তবুও বেশিরভাগ মানুষ এটি উপেক্ষা করতে পারে না। যাদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেড়ে যায়।
কিশমিশ খেতে খুবই ভালো মনে করা হয়। যা শরীরের নানাভাবে উপকার করে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
No comments:
Post a Comment