গোরক্ষপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সেনাদের উপর ছুরি হামলার ঘটনা সংক্রান্ত বড় খবর সামনে এসেছে। প্রকৃতপক্ষে, ইউপি এটিএস -এর ৭ টি দল এই মামলার বিষয়ে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।
কানপুর, নয়ডা, সম্বল, সাহারানপুর সহ সাতটি শহরে অভিযান চালানো হচ্ছে। লখনউতেও, এটিএস টিম সকালে কাকোরি এলাকায় যায়।
বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ১২জন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মুর্তজা ফোনে যাদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জনের তালিকা করা হয়েছে।
এর আগে পুলিশ জানায়, আসামী মুর্তজার বাড়ি থেকে এয়ারগান ও এর ছুরি পাওয়া গেছে। পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত মুর্তজা গত কয়েকদিন ধরে এয়ারগান দিয়ে লক্ষ্যবস্তু করার অনুশীলন করছিলেন।এয়ারগান এবং শ্রাপনেল ইউপি এটিএস- তা বাজেয়াপ্ত করে।
সোমবার রাত ৮টা থেকে ১১ এপ্রিল দুপুর ২টা পর্যন্ত তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হবে। এ সময় পুলিশ ও নিরাপত্তা তদন্ত সংস্থাগুলো তাকে নিজেদের মতো করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
অভিযুক্ত মুর্তজা রবিবার সন্ধ্যায় গোরখপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের দক্ষিণ গেটে মন্দিরের বাইরে নিরাপত্তায় নিযুক্ত দুই পিএসি কর্মীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে। এই হামলায় আহত হয়েছেন দুই জওয়ান।
এরপর হামলাকারী মুর্তুজাকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এটি লক্ষণীয় যে গোরক্ষনাথ মন্দিরটি নাথ সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ বেঞ্চ এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এই বেঞ্চের মহন্ত।
No comments:
Post a Comment