১- ওজন কমাতে
বর্তমান সময়ের মানুষ তাদের ক্রমবর্ধমান ওজন নিয়ে খুবই চিন্তিত। এমন অবস্থায় বলুন, খালি পেটে শিশুর তরকারি সেবন করলে ওজন কমতে পারে। হ্যাঁ, এটি শুধু শরীরে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না কোলেস্টেরল কমাতেও উপকারী। এমন অবস্থায় সকালে ঘুম থেকে উঠে তুলসী পাতার সঙ্গে কারিপাতা খান। এটি করা ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।
২- পাচনতন্ত্র শক্তিশালী করে
খালি পেটে কারি পাতা খাওয়া হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে দারুণ সাহায্য করতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে পেটের ব্যথার সমস্যা কেবল কারি পাতা খেলেই দূর করা যায় না, তবে যারা কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি, বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের খালি পেটে কারি পাতা খাওয়া উচিৎ। দই বা বাটার মিল্কের সাথেও খেতে পারেন। এতে করে পরিপাকতন্ত্র মজবুত থাকে।
৩- চোখের জন্য ভাল
চোখের সমস্যা দূর করতে কারি পাতার ব্যবহার খুবই উপকারী। এমন পরিস্থিতিতে খালি পেটে কারি পাতা খাওয়া উচিৎ। এটি শুধুমাত্র দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে পারে না, এর ভিতরে ভিটামিন এ পাওয়া যায়, যা চোখকে সুস্থ রাখতে খুবই উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
৪- মর্নিং সিকনেসের সমস্যা দূর হয়
খালি পেটে কারি পাতা খেলে মর্নিং সিকনেসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন আমরা বলি যে কারি পাতার ব্যবহার শুধু বমির সমস্যাই দূর করতে পারে না বরং বমি বমি ভাব, বমি বমি ভাব ইত্যাদি সমস্যা থেকেও মুক্তি পেতে পারে। এক্ষেত্রে কারি পাতা খাওয়া উচিৎ। এ ছাড়া লেবুর রস, চিনি ও কারি পাতার রস একসঙ্গে মিশিয়ে পান করলে মর্নিং সিকনেসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৫- লিভারের সমস্যা চলে যায়
লিভারের সমস্যা দূর করতে খালি পেটে কারি পাতা খাওয়া খুবই উপকারী। এটি শুধুমাত্র সিরোসিসের ঝুঁকি কমাতেই কার্যকর নয় কিন্তু লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতেও এটি খুবই সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে আপনি নিয়মিত খালি পেটে কারি পাতা চিবিয়ে খেলে লিভার সুস্থ থাকে।
No comments:
Post a Comment