দইয়ের কিছু উপাদান খেলে অনেক রোগ কমে যায়। দই ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। এছাড়াও এতে রয়েছে ল্যাকটোজ, আয়রন এবং ফসফরাস। এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক অন্যান্য খাবারের সঙ্গে দই যোগ করার উপকারিতাগুলো।
দই ও জিরা: হজমের সমস্যা হলে দইয়ে জিরার গুঁড়া মিশিয়ে খান। এতে দুটি সুবিধা হবে। প্রথমত, দই স্বাদে পরিপূর্ণ হবে এবং এটি হজমের উন্নতি করবে। শুধু তাই নয়, বমি, পেট ব্যথা, বমি বমি ভাবের মতো পরিস্থিতিতে দই খাওয়া উপকারী। আমরা রাইতা তৈরিতে জিরার গুঁড়াও ব্যবহার করতে পারি যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
দইয়ের সাথে কালো মরিচ: আমাদের ওজন কমানোর যাত্রায় দই কতটা উপকারী তা সবারই জানা। অল্প সময়ে ওজন কমাতে চাইলে টক দইয়ের সঙ্গে কালো মরিচের গুঁড়া খাওয়া উচিত।
দই এবং মধু: দইয়ের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি চমৎকার অ্যান্টিবায়োটিক। কথিত আছে আলসারের সমস্যায় দই ও মধু দারুণ প্রতিকার হিসেবে কাজ করে।
শুকনো ফল সহ দই: যদি আপনার হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং আপনার শরীরে ব্যথা হয় তবে আপনার দই মিশিয়ে শুকনো ফল খাওয়া উচিত। এর জন্য এক বাটি দই নিয়ে তাতে কাজুবাদাম, বাদাম, আখরোট, কিশমিশ এবং ডুমুর যোগ করে প্রতিদিন খান।
গ্রীষ্মে দই সবচেয়ে কার্যকরী একটি খাবারের উপর নির্ভর করে। এটি আমাদের শরীরকে হাইড্রেট করতে, ঠাণ্ডা রাখতে এবং একই সঙ্গে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
No comments:
Post a Comment