১. আপনি শুধু চাপ হতে পারে:
চিনির আকাঙ্ক্ষার কারণ রক্তে শর্করার মাত্রার ভারসাম্যহীনতা এবং মানসিক চাপও হতে পারে। আপনি যদি অনুভব করেন যে আজকের দিনটি খুব কঠিন, তাহলে আগে থেকেই স্বাস্থ্যকর জিনিস খেয়ে পেট ভরে নিন। যাতে বারবার মিষ্টি খেতে আপনার মনে না হয় এবং আপনার ওজন বাড়তে না পারে। আপনি চাইলে সারা দিন বাদামও খেতে পারেন।
২. পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া:
আপনি যদি পর্যাপ্ত ঘুম না পান তবে আপনার শরীর মিষ্টি খাবার চায়। যাতে জেগে থাকার জন্য যথেষ্ট শক্তি তৈরি করা যায়। তাই চেষ্টা করুন প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। ঘুমানোর পর মেজাজ বেশ সতেজ থাকে। যার কারণে কেউ কেউ সরাসরি খেতে ভালো লাগে না।
৩. শুধু ফল খাবেন না:
জলখাবারে শুধু ফল খাবেন না। বরং বাদাম ও বিভিন্ন ধরনের ফল একসঙ্গে খান। এগুলি স্বাস্থ্যকর চর্বি যা আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষুধার্ত বোধ করতে দেয় না। এই খাবারটি শুধু ফল খাওয়া বা জুস খাওয়ার চেয়ে অনেক ভালো বিকল্প। একা ফল খাওয়ার ফলে আপনি অন্য কিছু পেতে পারেন।
৪. প্রথমে এক গ্লাস জল পান করুন:
আপনি যদি উল্টো কিছু খেতে চান, তাহলে আপনার মনকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এক গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন, যদি আপনার ক্ষুধা না থাকে তবে এই জলে আপনার পেট ভরবে এবং আপনার মনোযোগও বিক্ষিপ্ত হবে। যার কারণে মিষ্টি খেতে ভালো লাগবে না।
৫. প্রাকৃতিক সুইটেনার্স খান:
আপনি যদি বেশি মিষ্টি খেতে আগ্রহী হন তবে প্রাকৃতিক মিষ্টিযুক্ত ফল খান। তাদের থেকে তেমন ক্ষতি হবে না এবং মনও তৃপ্তি পাবে। মৌসুমি ফল খান। তরমুজ এবং তরমুজ দুর্দান্ত পছন্দ। এগুলি আপনার ওজনও বাড়াবে না এবং এতে মিষ্টিও থাকে, যা আপনার মুখকে মিষ্টি করে তুলবে।
৬. দিনের শুরুতে আপনি কি খাচ্ছেন:
আপনি যদি সকাল স্বাস্থ্যকর জলখাবার বেছে নেন, তাহলে দিনের শুরুটা হয় স্বাস্থ্যকর এবং সারাদিন ভালো খাওয়ার মতো মনে হয়। কিন্তু আপনি যদি দুপুর পর্যন্ত কোনো সময়ে মিষ্টি বা বাইরের খাবার খান তাহলে আপনার সারাদিন এই জিনিসগুলো খেতেই থাকে।
আপনি যদি চিনির লোভ খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন তবে আপনি সপ্তাহে এমন একটি দিন তৈরি করতে পারেন যাতে আপনি আপনার পছন্দের মিষ্টি খেতে পারেন। এটি আপনার লালসা পূরণ করবে এবং আপনাকে এমন অনুভূতি দেবে না যে আপনি ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন না।
No comments:
Post a Comment