১। মধু এবং দারুচিনি:
হাঁপানি রোগীদের দিনে দুবার মধু ও দারুচিনি খেতে হবে। একটি রাতে ঘুমানোর আগে এবং অন্যটি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর। তাই এক চামচ মধুতে ২-৩ চিমটি দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খান। এর ক্রমাগত ব্যবহার হাঁপানি রোগে দারুণ উপশম দেয়।
২। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার:
ভিটামিন সি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ঠোঁটকে ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। গবেষণায় এটাও প্রমাণিত যে অ্যাজমা রোগীরা যদি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ব্যবহার করেন তাহলে আক্রমণের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। তাই ডায়েটে কমলা, লেবু, মোসাম্বি, তরমুজ, তরমুজ, কিউই এবং ব্রকলি অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩। গাঁজন করা খাদ্য:
পাকস্থলীতে ভালো এবং খারাপ উভয় ব্যাকটেরিয়াই থাকে। গাঁজানো খাবার পাকস্থলীতে ভালো ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুর সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। যার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেট সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যা দূরে থাকে। ইডলি, দোসা, আপ্পাম, আচার ইত্যাদি স্বাস্থ্যকর ফারমেন্টেড খাবার।
৪। সবুজ শাক সবজি:
সবুজ শাকসবজিতে অনেক ধরনের পুষ্টি রয়েছে। ফাইবার সমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি খেলে ফুসফুসে কফ জমে না, যার ফলে হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। কারণ কফের কারণেও হাঁপানি হতে পারে। প্রতিদিন সবুজ শাকসবজি খেলে বৃহদন্ত্র এবং ফুসফুস উভয়ই সুস্থ থাকে।
No comments:
Post a Comment