দেরিতে খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। এই গবেষণা অনুসারে, দরিদ্র খাদ্যাভাস ক্যালরি গ্রহণ এবং দুর্বল পুষ্টির বৃদ্ধি বৃদ্ধি করে, তাই আসুন আজ আমরা আপনাকে এই সমীক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত বলি।
কীভাবে এই গবেষণা হয়েছিল?
আপনি ক্ষুধার্ত বোধ করছেন এবং আপনার পেটে খিদা চালানোর প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট রুটিন অনুসরণ করে এবং দিনের শেষে এটি সবচেয়ে তীব্র হয়। এই গবেষণার বিজ্ঞানীদের মতে, আপনি যে ডায়েট গ্রহণ করেন এবং এর ধরণ উভয়ই আপনার স্বাস্থ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। এই সমীক্ষায় দেখা গেছে যে সন্ধ্যা খাবারের সময়, অংশগ্রহণকারীরা দিনের ৪০% শক্তি ব্যবহার করেছিলেন। তবে যারা কম খাবার গ্রহণ করেছেন তারা দিনের বেলাতে কম ক্যালোরি গ্রহণ করেন। এই সমস্ত গ্রুপে ডায়েটের মানের পার্থক্যও পাওয়া গেল। অধিকন্তু, যেসব অংশগ্রহণকারীরা সর্বাধিক ক্যালোরি গ্রহণ করেছিলেন তারা অন্যান্যদের তুলনায় পুষ্টিকর সূচকে অনেক কম স্কোর করেছিলেন।
খাওয়ার সময় কীভাবে আপনার অভ্যাসকে প্রভাবিত করে?
পুষ্টিকর হস্তক্ষেপ বিবেচনা করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনশীল আচরণ হতে পারে। এই গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী সন্ধ্যায় স্বল্প পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ আপনার দৈনন্দিন শক্তির সাথে যুক্ত হতে পারে। এছাড়াও, সন্ধ্যায় কম খাদ্য গ্রহণ কম ডায়েটারি মানের স্কোরের সাথে যুক্ত হতে পারে।
আপনার কখন রাতের খাবার খাওয়া উচিৎ?
পুষ্টি বিশেষজ্ঞের মতে, সময়মতো খাবার খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যকে ভাল রাখে কারণ এটি আপনার অন্ত্রগুলি মেরামত করে এবং সুচারুভাবে চালানোর মাধ্যমে কাজ করে। বেশি বেশি খাওয়া বা গভীর রাতে খাওয়ার ফলে আপনার দেহে স্থূলত্ব এবং অন্যান্য কার্ডিওমেটাবলিক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পুষ্টি বিশেষজ্ঞের মতে আপনার রাতের খাবার এবং শোবার সময়কালের মধ্যে আপনাকে অবশ্যই সর্বদা ২-৩ ঘন্টার ব্যবধান রাখতে হবে। এটির সাথে, আপনার সারা দিন অল্প পরিমাণে খাবার খাওয়া উচিৎ।
No comments:
Post a Comment