সেখানেই কলকাতা পুরসভার প্রার্থীদের পেপটক দেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। এবার প্রাক ভোটে কলকাতার একাধিক ওয়ার্ডে নতুন মুখ নিয়ে এসেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল শিবির তাদের প্রচার ও জনসংযোগের জন্য বেশ কিছু কৌশল গ্রহণ করেছে। সে কারণে তারা কীভাবে জনগণের কাছে পৌঁছাবেন, কী কী সমস্যা জনগণের কাছে তুলে ধরবেন, সবই গতকালের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
অন্যদিকে বৈঠকে কোভিড বিধি মেনে প্রাক-নির্বাচন প্রচারণা চালানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। একইসঙ্গে যতটা সম্ভব বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রার্থীদের ছোট ছোট প্রচার প্রচারণা এবং ডোর টু ডোর প্রচারে মনোযোগ দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া কীভাবে প্রচার করবেন, প্রচারণার সময় কী কী বিষয়ে নজর দেবেন, কীভাবে দলের বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দেবেন—এসব কৌশল ঠিক করা হয় বৈঠক থেকেই।
তৃণমূল কংগ্রেস এবারের প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছে পুরনো ও নতুনের মিশ্রণে। এমন টিকিট পেয়েছেন ফিরহাদ হাকিম, অতীন ঘোষ, দেবাশীষ কুমার, দেবব্রত মজুমদারের মতো মানুষ। একইভাবে অনেক মুখ বাদ পড়েছে। বিধানসভা ভোটের ফলাফল অনুযায়ী কলকাতার বেশির ভাগ জায়গায় এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু দল ২০২৪ সালের আগে প্রতিটি ভোটের প্রেক্ষাপট বিচার করতে চায়। তাহলে লোকসভা ভোটের আগে শহরাঞ্চলে দলের অবস্থান কী? তুমি কি ভাবছ? সেটাই বুঝতে চায় ক্ষমতাসীন দল। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় সরকারের সামাজিক স্কিম, এর সুবিধা, নাগরিকরা কী ধরনের সুবিধা পাচ্ছেন সেসব বিষয়ও প্রচারে তুলে ধরতে হবে।
No comments:
Post a Comment