সাঁতার: যাঁরা নিয়মিত সাঁতার কাটেন, তাঁদের কলার বোন এমনিতেই খুব সুগঠিত হয়ে ওঠে। সত্যি বলতে কী, পুরো শরীর টোন আপ করে রাখতে সাঁতারের জুড়ি নেই। এক ঘণ্টা সাঁতার কাটলে মোটামুটি ৫০০ ক্যালোরি তো পোড়েই, সেই সঙ্গে সমস্ত জয়েন্ট খুব ভালোভাবে কাজ করে। আর আপনার কাঁধের কাছটা ক্রমশ চওড়া আর সুগঠিত হয়ে ওঠাটা তো সময়ের অপেক্ষা।
বক্সিং: বক্সিং বা কিক-বক্সিং করলেও কাঁধের মাংসপেশি সুগঠিত হয়ে ওঠে। জানেন তো, কার্ডিও-ভাস্কুলার এক্সারসাইজ় হিসেবেও বক্সিং খুব কাজের? বিশেষ করে মহিলাদের ডিফেন্স শেখায় বক্সিং, সেই সঙ্গে বাড়ায় শক্তি। আর এ সবের পাশাপাশি কাঁধটা সুন্দর দেখালে কার না ভালো লাগবে বলুন তো?
প্লাঙ্ক ওয়াক: পুশ আপের সময় আপনি যেমন স্টান্স নেন, ঠিক তেমনভাবে পজ়িশন নিন। হাত থাকবে কাঁধের ঠিক নিচে, মাথা থেকে পা পর্যন্ত যেন একটি সরলরেখায় থাকে। এবার বাঁ হাত এগোন প্রথমে, তার পর এগোতে হবে ডান হাত। তার পর বাম হাত পিছিয়ে আগের জায়গায় আনুন, তার পর আনবেন ডান হাতটিও। এইভাবে 20টি রিপিটেশন করতে হবে।
ওয়েট ট্রেনিং: যাঁরা জিমে যান, তাঁরা ট্রেনারের পরামর্শ নিয়ে সাইড রেইজ়, ফ্রন্ট লিফটের মতো কিছু ব্যায়াম করুন। তবে নিজের ইচ্ছেমতো ওজন নিয়ে করলে কাজের কাজ কিছুই হবে না – ট্রেনার আপনার শারীরিক ক্ষমতা অনুযায়ী একটা ওজন বেছে দেবেন এবং নির্ধারিত সময়ের পর তা বাড়াতে হবে, তবেই সেরা ফল মিলবে।
No comments:
Post a Comment