শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়
যখন কোনও ব্যক্তি চাপে থাকে তখন তার দেহে অনেকগুলি টক্সিন তৈরি হয়। যদি এই টক্সিনগুলি শরীর থেকে বের না হয় তবে এটি শরীরের ক্ষতি করতে পারে। কান্নাকাটি করে এই টক্সিনগুলি ধীরে ধীরে শরীর থেকে বের হয় এবং মানুষের স্ট্রেসও হ্রাস পায়।
ভাল ঘুম হয়
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে কান্নার পর ঘুম ভালো হয়। আসলে, কান্নাকাটি ব্যক্তির মনকে শান্ত করে এবং ভাল ঘুম পায়। শিশুদের মধ্যে প্রায়শই দেখা যায় তারা কান্নাকাটি করে ঘুমিয়ে পড়ে।
চাপ কমানো
যখনই কোনও ব্যক্তির চাপ পড়ে, তখন তিনি প্রচণ্ড ভারী বোধ করেন। এই পরিস্থিতিতে যদি কোনও ব্যক্তি কান্নাকাটি করে, তবে সেই ব্যক্তিটি হালকা বোধ করে এবং তার চাপও শেষ হয়। এছাড়াও এটি আপনার শরীরে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিনস নামে একটি রাসায়নিক বের করে দেয় যা মানুষের মেজাজকে উন্নত করে।
চোখের জন্য উপকারী
ক্রমবর্ধমান দূষণ এবং প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান ব্যবহারও আমাদের চোখে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে যদি কোনও ব্যক্তি কাঁদে, তবে তার চোখ থেকে দূষণের প্রভাব শেষ হয়ে যায় এবং চোখ পরিষ্কার হয়ে যায়। এছাড়াও, চোখে তরলতা রয়েছে যা আমাদের চোখের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
No comments:
Post a Comment