নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা,২৭ ফেব্রুয়ারি :-ঠাকুরনগরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার দিন ঠাকুরবাড়িতে প্রবেশের মুখে শান্তনু ঠাকুরের স্ত্রী কে বাড়িতে ঢুকতে বাধা দিয়েছিল প্রশাসন, অভিযোগ তুলতো শান্তনু ঠাকুর।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি ঠাকুরনগরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সভার দিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হরিচাঁদ মন্দিরে প্রবেশের আগে বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এর স্ত্রীকে বাড়িতে প্রবেশের মুখে বাধা দিয়েছিল পুলিশ প্রশাসন শনিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে তেমনি অভিযোগ করেছেন শান্তুনু ঠাকুর। নিজের পরিচয় দেওয়ার পরেও পুলিশ প্রশাসন তাকে বাড়িতে প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন তিনি। মন্দিরে পুরোহিকে মন্দির থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল পরবর্তীতে মতুয়াদের চাপে পুরোহিত কে রাখা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এবং ঠাকুরনগরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত সাহা ও তা দিয়ে গেছেন বলে যে অভিযোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তুলেছিলেন সেই অভিযোগকে নস্যাৎ করে শান্তনু ঠাকুর বলেন নরেন্দ্র মোদির নাগরিকত্ব দেবেন বলে আইন প্রণয়ন করবেন বলেছিলেন কথা রেখেছেন। অনিচ্ছা আইন প্রণয়ন করবেন বলে যে আশ্বাস দিয়েছেন তা পূরণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। রাজনীতির কারণে অভিষেক বন্দোপাধ্যায় ভাওতার কথা বলেছেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় ৭ হাজার লোক হয়েছিল বলে কটাক্ষ করেন তিনি। মতুয়াদের মধ্যে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।
এই বিষয়ে বনগাঁর প্রাক্তন সাংসদ মমতা ঠাকুর জানান এরকম ঘটনা আমার জানা নেই যদি ভিআইপি প্রবেশের মুখে নিরাপত্তার প্রশ্ন থাকে সেখানে তাহলে কিছুটা সময় অপেক্ষা করা প্রয়োজন ছিল। মন্দিরে পুরোহিত কে না রাখার প্রসঙ্গে তিনি বলেন এটা মিথ্যা অভিযোগ পুরোহিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment